ছেলেদের চুলের যত্নে এলোভেরা ব্যবহার সম্পর্কে আপনার যদি না জানা থাকে। তাহলে
আজকের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিন। অনেক মানুষ রয়েছে যারা চুলের যত্ন নিতে পারে
না। সেজন্য আজকে আমি এই আর্টিকেলে চুলের যত্ন নিয়ে সঠিকভাবে ধারণা দেয়ার চেষ্টা
করবো। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন। তাহলে শুধু এলোভেরা মাখলে কি
হয়, রাতে এলোভেরা ব্যবহার, চুলের যত্নে মেথি ও এলোভেরা, ছেলেদের চুলের যত্নে
এলোভেরা, অ্যালোভেরা চুলে কিভাবে ব্যবহার করব, এলোভেরা জেল ব্যবহারের নিয়ম, এই
সকল বিষয়ে সঠিক ধারণা পেয়ে যাবেন।
ভূমিকা
চুলের যত্ন অনেকেই নিতে চাই। কিন্তু কাজের ফাঁকে চুলের যত্ন তেমন একটা নেওয়া হয়
না। বিশেষ করে ছেলেরা চুল সব সময় যত্নে রাখতে পারে না। কারণ তারা অনেক পরিশ্রম
করে। সেজন্য চুলের তেমন একটা যত্ন নিতে পারে না। তবে অল্প কিছু সময়ে ঘরোয়া ভাবে
যদি আপনি চুলের যত্ন নিতে পারেন তাহলে কেমন হয়? শুনে হয়তো আশ্চর্য হচ্ছেন।
তবে
ছেলেদের চুলের যত্নে এলোভেরা ব্যবহার করতে পারলে চুল অনেক ঝলমলে ও সুন্দর থাকবে।
তাই আজকের এই আর্টিকেলে ছেলেদের চুলের যত্নে এলোভেরা ও চুলের যত্নে মেথি ও
অ্যালোভেরা ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করেছি। যদি আপনার এই বিষয়ে জানার আগ্রহ থাকে
তাহলে অবশ্যই আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়বেন।
এলোভেরা জেল ব্যবহারের নিয়ম
অনেকের কাছে এই অ্যালোভেরা অনেক পরিচিত। এই অ্যালোভেরা ঔষধি গুনাগুন অনেক বেশি।
এই অ্যালোভেরা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। যদি আপনি অ্যালোভেরার
জেল সঠিক নিয়মে ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে আপনার ত্বক অনেক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
তাই আজকের এই আর্টিকেলে এলোভেরা জেল ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
করব। আশা করি আর্টিকেলটির ধৈর্য সহকারে পড়বেন।
লেবুর সঙ্গেঃ যদি আপনি লেবুর সঙ্গে অ্যালোভেরা মিশ্রণ করে ত্বকে ব্যবহার
করতে পারেন। তাহলে আপনার ত্বকের বিভিন্ন দাগ কমাতে সাহায্য করবে। লেবু ও
অ্যালোভেরায় রয়েছে অ্যান্টি এইজিইং যা আপনার ত্বকের আর্দ্র রক্ষা করতে সাহায্য
করে। এটি ব্যবহারের নিয়ম প্রথমে আপনাকে এক চামচ এলোভেরা, একটা ডিমের সাদা অংশ
এবং হাফ চামচ লেবুর রস মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করতে হবে। এরপর ত্বকে সুন্দরভাবে
মেখে ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
মধু ও এলোভেরা জেলঃ ত্বকের ব্রণ, তেলতেলে ভাব এগুলো কমাতে মধু ও
অ্যালোভেরার জেল খুবই উপকারী। এতে রয়েছে ভিটামিন-ই যা আপনার ত্বকের তেলতেলে ভাব
দূর করতে সাহায্য করে। প্রথমে আপনাকে মধু ও অ্যালোভেরা খুব ভালোভাবে মিশিয়ে একটি
প্যাক তৈরি করে নিতে হবে। এরপর ত্বকে মেখে নিতে হবে। ১৫ মিনিট পর পরিষ্কার পানি
দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
গোলাপ ও অ্যালোভেরার জেলঃ ত্বকের শুষ্কতা কমাতে এই গোলাপ ও অ্যালোভেরার
জেল বেশ ভালো সাহায্য করে। সেজন্য আপনাকে যেটা করতে হবে প্রথমে অ্যালোভেরার জেলের
সঙ্গে গোলাপ জল মিশ্রণ করে নিতে হবে। এরপর প্রতিদিন গোসল করার পরে গোলাপ ও
অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করতে হবে। তাহলে বেশ ভালো ফলাফল পাবেন।
হলুদের সঙ্গে এলোভেরা জেলঃ যদি আপনি এক চামচ এলোভেরা জেল এর সঙ্গে এক
চামচ মধু ও সামান্য পরিমাণ হলুদের গুড়া এবং অল্প পরিমাণ গোলাপ জল মিশ্রণ করে
ত্বকে লাগাতে পারেন। তাহলে আপনার ত্বক অনেক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। এই প্যাক ২০ মিনিট
পর্যন্ত ত্বকে লাগিয়ে রাখতে হবে। এরপর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে
হবে।
নারকেল তেল ও অ্যালোভেরাঃ যদি আপনি এলোভেরা জেল এর সঙ্গে অল্প পরিমাণ
নারকেল তেল মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। তাহলে আপনার অনেক উজ্জ্বল ও মসৃণ হয়ে
উঠবে। এটি লাগিয়ে রাখবেন ১০ মিনিট তাহলে ভালো ফলাফল পাবেন।
টক দই মিশ্রণঃ প্রথমে আপনাকে দুই চামচ এলোভেরা জেলের সঙ্গে এক চামচ টক
দই মিশ্রণ করে নিতে হবে। এরপর যদি আপনার ত্বক শুষ্ক হয় তাহলে ওই প্যাকে এক
চামচ মধু মিশিয়ে লাগাতে পারেন। এছাড়া যদি আপনার ত্বক তৈলাক্ত হয় তাহলে মধুর
বদলে সামান্য পরিমাণ লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে
ফেলুন।
তবে যাদের ক্ষত বা আক্রান্ত স্থান রয়েছে তারা এই এলোভেরার জেল ব্যবহার করবেন
না। এতে করে অনেক সমস্যা হতে পারে। অ্যালোভেরা ব্যবহারের সবচেয়ে ভালো উপায়
হচ্ছে তাজা পাতার জেল ব্যবহার করা। তাহলে অনেক দ্রুত কাজ করবে। আশা করি এলোভেরা
জেল ব্যবহারের নিয়ম আপনি খুব ভালোভাবে জানতে পেরেছেন।
অ্যালোভেরা চুলে কিভাবে ব্যবহার করব
অ্যালোভেরায় যে পুষ্টিগুণ রয়েছে সেটা চুলের যত্নে অনেক ভালো উপকারী। এই
অ্যালোভেরায় রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই যা চুলের পুষ্টি যোগাতে
বেশ ভালো সাহায্য করে। এছাড়াও এই এলোভেরাতে রয়েছে শক্তিশালী
অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ও বিটা ক্যারোটিন যা চুলকে ঘন ও ঝলমলে করে তোলে। এই
অ্যালোভেরায় যে গুনাগুন রয়েছে সেই সকল গুনাগুন চুলের জন্য খুবই উপকারী। এই
অ্যালোভেরা প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবেও বেশ ভালো কাজ করে। তাই শ্যাম্পু
ব্যবহার করার পরে কন্ডিশনার হিসেবে এটি ব্যবহার করতে পারেন।
চুলে এলোভেরা ব্যবহার করার যে নিয়ম রয়েছে সেটা যদি আপনি সঠিকভাবে ব্যবহার
না করতে পারেন তাহলে বিশেষ কোনো উপকার পাবেন না। তাই সঠিক নিয়মে চলে এলোভেরা
ব্যবহার করতে হবে।
চুলে এলোভেরা ব্যবহার নিয়মঃ
প্রথমে আপনাকে চুল শ্যাম্পু দিয়ে খুব ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। এরপর সেই
ভেজা চুলে সুন্দর করে এলোভেরা ও নারকেল তেল দুইটা মিশ্রণ করে লাগিয়ে নিতে
হবে। এরপরে আলতোভাবে মাথার তালুতে ম্যাসাজ করতে হবে। গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত
খুব ভালোভাবে ম্যাসাজ করতে হবে। এরপর ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে দিবেন।
এরপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। তারপর ভেজা চুল গামছা অথবা তোয়ালে
দিয়ে মুছে বাতাসে শুকিয়ে নিবেন। তারপর আপনি খেয়াল করলে দেখবেন যে আপনার চুল
আগের থেকে অনেক স্বাস্থ্যজ্জল ও সুন্দর হয়েছে। আশা করি অ্যালোভেরা চুলে
কিভাবে ব্যবহার করব সে বিষয়ে আপনি একটি সঠিক ধারণা পেয়েছেন।
ছেলেদের চুলের যত্নে এলোভেরা
অনেক ছেলেদের ঘন চুল রয়েছে। কিন্তু তারা চুলের যত্ন করে না। চুল যত্নের
অভাবে কিছু কিছু ছেলেদের মাথায় অল্প বয়সেই টাক পড়ে যায়। তবে অনেকেই টাক
পড়ে যাওয়ার কারণে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবন করেন। এছাড়াও অনেক ছেলেরা
বিভিন্ন কাজ করার ফলে চুলের তেমন একটা যত্ন নিতে পারে না। তবে আপনি যদি
ঘরোয়া ভাবেই চুলের যত্ন নিতে পারেন। তাহলে কেমন হয়? শুনে হয়তো অবাক
হচ্ছেন।
তবে আপনার আশেপাশেই যে অ্যালোভেরার গাছ রয়েছে সেটা আপনার চুল শক্ত ও ঘন
করার জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও ছেলেদের চুলের যত্নে এলোভেরা খুবই
কার্যকরী। আপনি কাজ শেষ করে বাসায় এসে যদি অ্যালোভেরা সঠিক নিয়মে চুলে
ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে আপনার চুল অনেক মজবুত ও ঘন হয়ে উঠবে।
অ্যালোভেরার কিছু উপকরণ রয়েছে যা আপনার চুলে অনেক পুষ্টি জগায়। ঠিক সেই
কারণেই আপনার চুল অনেক মজবুত হয়।
এলোভেরায় রয়েছে ভিটামিন-এ, ভিটামিন বি-১২, ভিটামিন-সি যা আপনার চুলকে
মজবুত করতে সাহায্য করে। এই উপাদানগুলো আপনার চুলের গোড়া মজবুত করে এবং
আপনার চুল গজাতে বেশ ভালো সাহায্য করে। তাই কাজ শেষ করে বাসায় এসে এলোভেরা
গাছ থাকলে সেখান থেকে ফ্রেস এলোভেরার জেল নিয়ে চুলে নিয়মিত লাগালে অনেক
উপকার মিলবে। এছাড়াও এই অ্যালোভেরার মধ্যে রয়েছে অ্যালোনিন নামে একটি
উপকরণ যা আপনার চুলের গোড়া শক্ত করে এবং চুল গজাতে সাহায্য করে।
এছাড়াও আপনার চুলের শুষ্ক ভাব দূর করতেও সাহায্য করে। যদি আপনার চুলের ডগা
ফেটে যায় তাহলে অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করতে পারেন। এটি চুলের
ডগা ফেটে যায় সমস্যা থেকেও মুক্তি দিবে। এছাড়াও চুলের খুশকি সমস্যা
সহ চুলের মাঝখান থেকে ভেঙ্গে যাওয়া ইত্যাদির সমস্যা দূর করে। অনেকে
ছেলেদের বেশি রোদে থাকার কারণে চুল অনেক লালচে ভাব দেখা দেয়। তবে এটি দূর
করতে এলোভেরা জেলই যথেষ্ট। এটা আপনি প্রতিদিন চুলে ব্যবহার করতে পারলে
আপনার চুলের লালচে ভাব দূর হয়ে যাবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন ছেলেদের চুলের
যত্নে এলোভেরা কতটুকু প্রয়োজন।
চুলের যত্নে মেথি ও এলোভেরা
পূর্বা আমরা জেনেছি ছেলেদের চুলের যত্নে এলোভেরা এই বিষয়ে। এখন আমরা জেনে
নিবো চুলের যত্নে মেথি ও এলোভেরা এই সম্পর্কে। অনেকে রয়েছেন চুলের
যত্নে মেথি ও অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে চান। কিন্তু কিভাবে করবে সেটা বুঝে
উঠতে পারে না। তাই আজকের এই আর্টিকেলে চুলের যত্নের মেথি ও এলোভেরা ব্যবহার
করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। যদি আপনার এই বিষয়ে জানার আগ্রহ
থাকে। তাহলে এই আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ুন। তাহলে খুব সহজেই সঠিক নিয়ম
জেনে নিতে পারবেন।
প্রথমে আপনাকে যেটা করতে হবে তিন চামচ এলোভেরা জেল নিতে হবে। এরপর দুই চামচ
মেথি পাউডার অ্যালোভেরার জেলের সঙ্গে মিশ্রণ করে নিতে হবে। এবার সেই মিশ্রণ
করা জেল চুলে গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত খুব ভালোভাবে লাগিয়ে নিতে হবে। ৩০
মিনিট এইভাবে লাগিয়ে রাখার পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। তাহলে
আপনার চুল পড়া অনেকটা কমে যাবে এবং আপনার চুল অনেক দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। তাই
চুলের যত্নে মেথি ও অ্যালোভেরা সঠিক নিয়মে ব্যবহার করতে পারলে খুব ভালো
ফলাফল পাবেন।
রাতে এলোভেরা ব্যবহার
পূর্বা আমরা জেনেছি ছেলেদের চুলের যত্নে এলোভেরা কিভাবে ব্যবহার করতে হয়
এখন আমরা জেনে নেব রাতে এলোভেরা ব্যবহার সম্পর্কে। অনেকেই রয়েছেন এলোভেরা
ব্যবহার করেন কিন্তু সকালে করলে ভালো না রাতে করলে ভালো এই বিষয়ে হয়তো
অনেকেই জানেন না। তাই আজকের এই আর্টিকেলে রাতে এলোভেরা ব্যবহার করবেন
কিভাবে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই আর্টিকেলটি না টেনে
সম্পূর্ণ পড়ুন। তাহলে খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
যদি আপনি রাতে এলোভেরা ব্যবহার করেন। তাহলে আপনার মুখের দাগ দূর হয়ে যাবে।
এটি ব্যবহার করার নিয়ম হচ্ছে রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকের যে যে অংশে দাগ
রয়েছে সে অংশগুলোতে এলোভেরার জেল খুব ভালোভাবে লাগে নিতে হবে। এরপর সকালে
উঠে ভালো ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। এতে করে আপনার
মুখের দাগ খুব দ্রুত দূর হয়ে যাবে।
এছাড়াও আপনার ত্বকে যদি মেছতা হয় তাহলে এটিও দূর হয়ে যাবে। মেছতা দূর
করতে যা করবেন সেটা হচ্ছে প্রথমে যে যে অংশে আপনার মেছতার দাগ রয়েছে সে
সেই অংশে এলোভেরার জেল দিয়ে লাগিয়ে রাখতে হবে। এরপর সেই জেল সারারাত
লাগিয়ে রাখবেন। সকালে উঠে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিবেন। এভাবে কয়েক
সপ্তাহ লাগিয়ে রাখার পর আপনি খুব ভালো ফলাফল পাবেন। আশা করি রাতে এলোভেরা
ব্যবহার সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে পেরেছেন।
শুধু এলোভেরা মাখলে কি হয়
পূর্বা আমরা জেনেছি রাতে এলোভেরা ব্যবহার সম্পর্কে। এখন জেনে
নিবো শুধু এলোভেরা মাখলে কি হয় এই সম্পর্কে। অনেকেই রয়েছেন
অ্যালোভেরার সঙ্গে বিভিন্ন জিনিস মিশ্রণ করে ত্বকে ব্যবহার করেন। তবে
আপনারা কি জানেন শুধু এলোভেরা মাখলে কি হয়? হয়তো অনেকেই জানেন না। তাই
আজকে আমি এই বিষয়ে জানানোর চেষ্টা করব। যদি আপনি শুধু অ্যালোভেরা ব্যবহার
করেন তাহলে আপনার ত্বকের জন্য অনেক উপকার মিলবে।
কারণ এলোভেরার জেল ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের বিভিন্ন ব্রণ, ফুসকুড়ি এ
সমস্যাগুলো দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও আপনার ত্বকের তেলতেলে ভাব থাকলেও সেটা
দূর হয়ে যাবে। শুধু অ্যালোভেরা ব্যবহারের ফলে আপনার চুল, ত্বক অনেক সুন্দর
ও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। তবে সঠিক নিয়মে এটি ব্যবহার করতে পারলে খুব ভালো ফলাফল
পাবেন। এছাড়াও আপনার ত্বকের শুষ্কতা দূর করতেও শুধু অ্যালোভেরা ব্যবহার
করতে পারেন। তাহলে বুঝতেই পারছেন শুধু অ্যালোভেরা মাখলে কি হয়। তবে
নিয়মিত মাখলে অনেক উপকার পাবেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন